TULSI MAHARAJ---OTTAPALAM ASHRAMA

TULSI MAHARAJ---OTTAPALAM ASHRAMA

Such a beautiful ashrama, sanctified by the celestial presence of Thakur's pure child, his disciple Tulsi, who Swamiji duly named Nirmalananda. The tranquility of the place, the environmental serenity, the reclusive atmosphere of the ashrama spontaneously takes one as if by a magic wand a century back to those halcyon days when Thakur's dear Tulsi walked the precincts with his invisible Master who never left him, although the Sangha he bled for so deserted him. Now forsaken and forgotten by the unfortunate ungrateful ones, Tulsi Maharaj yet sheds his lustre on this his last habitat on earth, the ashrama which he founded and fed to fruition at Ottapalam. 

Bodies come and bodies go but there are some spirits whose lasting legacy lives on amidst the oblivion of times, often as subterranean current to resurface in a deluge at some auspicious opportune moment in the future. The place, the name, the form and the spirit have woven into an integrated being here at Ottapalam whose heart beats in the mother-heart of Tulsi Maharaj. May Thakur-Ma-Swamiji forever bless this place and leave it unaltered and radiating in its pristine purity even if its ownership changes hands, which it has, as we have from reliable source been apprised of! May Tulsi Maharaj forever live on here in subtle form to preserve the spiritual vibration of the place which for sure will otherwise be sadly erased by the onset of rajasic attributes upon acquisition by an accumulating organisation! 🕉

Written by Sugata Bose

Comment of Deepanjan Mitra @Sugata Bose : Sir, স্বামী নির্মলানন্দ শ্রীরামকৃষ্ণদেবের শিষ্য - এই নিয়ে বহু মানুষের মনে দ্বন্দ্ব। দ্বন্দ্ব দূরীকরণের উপায় জ্ঞান। সেই জ্ঞান আমার নেই। আমি তথ্য পড়ে, বুঝে সিদ্ধান্তে উপনীত হই। অপর দিকে আপনার মতো কিছু মানুষ আছেন, যারা ধ্যানে সত্য উপলব্ধি করে থাকেন, যা আমরা পারিনা। রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন কেন এই সত্য প্রকাশে অনিচ্ছুক, এই বিষয় আমায় ভাবিয়েছে। ঠাকুরের অধিকাংশ পার্ষদগণের শরীর চলে যাওয়ার পর, মঠ অভিভাবক হীন হয়ে পড়ে। কতিপয় সন্যাসী, স্বামী অমৃতেশ্বরানন্দের নেতৃত্বে এহেন নানা কাজে লিপ্ত হয়েছিলেন। একটি মিথ্যা জোর করে প্রতিষ্ঠিত হল যে নির্মলানন্দজী ঠাকুরের শিষ্য নন। ঠাকুরের পার্ষদ-চিত্র হতে তিনি মুছে গেলেন, ভক্তমন্ডলীর স্মৃতি হতেও। কারণ অধিকাংশ মানুষ রামকৃষ্ণ মিশনের ভক্ত, শ্রীরামকৃষ্ণের নয়। তাই মিশন যা বলে ও করে তাতেই তাদের অন্ধ ভক্তি ও বিশ্বাস। পরবর্তী প্রজন্মের সন্যাসী ও ভক্তদের মধ্যে এই প্রশ্ন জাগলেও তাঁদের বয়ঃজ্যেষ্ঠ সন্যাসীদের অভিমত ও নির্দেশকেই তারা সিরধার্য করেছেন। এর কারণ বোধ করি, আমার মতো সাধারণ মানুষের বিচার-বুদ্ধি-সিদ্ধান্ত, গুরু ও পুস্তক পুস্তিকায় লেখা তথ্য রূপ স্তম্ভের উপর দাঁড়িয়ে। একটি স্তম্ভও ভেঙে পড়লে আমাদের মনও ভেঙে যায়। তাই কঠিন সত্য মেনে নিতে চাইনা, কারণ আমাদের জীবন উপলব্ধির ভিত্তিতে দাঁড়িয়ে নেই। স্বামীজি তাই বারংবার উপলব্ধির উপর জোর দিতেন। 

তাই, মঠ ও মিশন ভবিষ্যতে এ সত্য উদঘাটন করবে বলে আমার মনে হয়না, এবং ততদিন মিথ্যার পিঠে মিথ্যার বোঝা বেড়েই চলবে। কিন্তু, সত্য একদিন প্রকাশ হবেই, এবং সেই সত্য মেনে না নিলে সঙ্ঘের পতন অনিবার্য, কারণ - "Truth does not pay homage to society ancient or modern, society must pay homage to truth or else die"। 

স্বামীজীর এই বাণী, যা প্রায়শই আপনি আমাদের স্মরণ করান, তা যেন আমরা ভুলে না যাই, এই আশীর্বাদ প্রার্থনা করি।

Reply by Sugata Bose @Deepanjan Mitra : A brilliant composition of ideas in concise form, concentrated and pertinent. This comment must be preserved. It is sheer literature.