IN RESPONSE TO THE TYPICALLY DEBILITATING EFFEMINATE RENDITION OF RAMAKRISHNA DEVOTIONAL SONGS IN MUCH CURRENCY THESE DAYS

IN RESPONSE TO THE TYPICALLY DEBILITATING EFFEMINATE RENDITION OF RAMAKRISHNA DEVOTIONAL SONGS IN MUCH CURRENCY THESE DAYS

Effeminate rendition of devotional music contrary to the masculinity exhorted by Swamiji to be manifested in every movement of life. The voice must be baritone, bold, the delivery virile, the rendition evoking strength which Swamiji summed up as manhood. This was then the need of the hour and this remains the need of the day when effeminacy of a vicious sort is infecting every phase of our national life including the 'spiritual'. 

Swamiji had desired for aggressive Hinduism, as Nivedita later affirmed. He had himself said this to an interviewer that aggression in the missionary sense was his objective. To elaborate it and in pursuance of his thoughts on the subject, it may be said that Swamiji had desired for a modicum of manhood in his followers and in the Hindu polity thereof so that they would rise up in defence of the Dharma against proselytising Abrahamic faiths and European colonisation. The latter is gone from our land in a sense, although its progeny in newer proliferation continues to pervert our minds and souls and eats into our vitals, but the former, those perverting, proselytising faiths are proliferating among our people and subverting our Sanatan civilisation. 

Here lies the significance of Swamiji's exhortation of the manifestation of manhood of his people whose antithesis is such debilitating rendition of soft, sentimental music which Swamiji abhorred. Which is also why Swamiji never openly advocated on behalf of Rabindranath and warned Nivedita of the dangers of intimacy with the Tagore family, cautioning her thus that 'that family has poured a flood of erotic venom over Bengal', although in personal capacity he had sung Tagore's songs to both Thakur and elsewhere in the Brahmo Samaj prayer meetings or in private gatherings as at Nivedita's where he sang a couple of songs of Tagore before Jagadish Bose, Rabindranath himself and Nivedita. 

But the sum and substance of Swamiji's message is in his own words: "My message may be summed up in one word---manhood."

Written by Sugata Bose

P.S. "খোল-করতাল বাজিয়ে লম্ফঝম্প করে দেশটা উৎসন্নে গেল। একে তো এই dyspeptic (অজীর্ণ) রোগীর দল, তাতে আবার লাফালে ঝাঁপালে সইবে কেন? কামগন্ধহীন উচ্চ সাধনার অনুকরণ করতে গিয়ে দেশটা ঘোর তমসাচ্ছন্ন হয়ে পড়েছে। দেশে দেশে, গাঁয়ে গাঁয়ে যেখানে যাবি, দেখবি খোল-করতালই বাজছে! ঢাকঢোল দেশে তৈরি হয় না? তুরীভেরী কি ভারতে মেলে না ? ঐ-সব গুরুগম্ভীর আওয়াজ ছেলেদের শোনা। ছেলেবেলা থেকে মেয়েমানষি বাজনা শুনে শুনে, কীর্তন শুনে শুনে দেশটা যে মেয়েদের দেশ হয়ে গেল! এর চেয়ে আর কি অধঃপাতে যাবে ? কবিকল্পনাও এ ছবি আঁকতে হার মেনে যায়! ডমরু শিঙা বাজাতে হবে, ঢাকে ব্রহ্মরুদ্রতালের দুন্দুভিনাদ তুলতে হবে, 'মহাবীর, মহাবীর' ধ্বনিতে এবং 'হর হর ব্যোম্ ব্যোম্' শব্দে দিগ্দেশ কম্পিত করতে হবে। যে-সব music-এ (গীতবাদ্যে) মানুষের soft feelings (হৃদয়ের কোমল ভাবসমূহ) উদ্দীপিত করে, সে-সব কিছুদিনের জন্য এখন বন্ধ রাখতে হবে। খেয়াল-টপ্পা বন্ধ করে ধ্রুপদ গান শুনতে লোককে অভ্যাস করাতে হবে। বৈদিক ছন্দের মেঘমন্দ্রে দেশটার প্রাণসঞ্চার করতে হবে। সকল বিষয়ে বীরত্বের কঠোর মহাপ্রাণতা আনতে হবে। এইরূপ ideal follow (আদর্শ অনুসরণ) করলে তবে এখন জীবের কল্যাণ, দেশের কল্যাণ। তুই যদি একা এভাবে চরিত্র গঠন করতে পারিস, তা হলে তোর দেখাদেখি হাজার লোক ঐরূপ করতে শিখবে। কিন্তু দেখিস, ideal (আদর্শ) থেকে কখনও যেন এক পা-ও হটিসনি। কখনও সাহসহীন হবিনি। খেতে শুতে পরতে, গাইতে বাজাতে, ভোগে রোগে কেবলই সৎসাহসের পরিচয় দিবি। তবে তো মহাশক্তির কৃপা হবে।"

~ স্বামী বিবেকানন্দ